Edit__41_-removebg-preview

Business 3 hidden hacks

খুব প্যাশনেটলি করতে হবে। মন হৃদয় দিয়ে করতে হবে।

You must know your subject. যেটার তুমি ব্যবসা করছো সেটার বিষয় খুব ভালো ভাবে জানতে হবে।

No alternative to hard work. No short cut.

ডানে বায়ে আগে পিছু।

জীবন চাইছে আরো বেশি কিছু।

Magic happens when you don’t give up even though you want.

ব্যবসা একটি সাধনা। ব্যাবসা একটি ধর্ম। ব্যবসা পবিত্র। এইটা কোনো যা-তা জিনিষ নয়।

ব্যবসার 5টি নীতি

  1. প্রতিদিন, প্রতি মুহুর্ত ব্যবসা করা। ঘুমে থাকলে ঘুমের মধ্যেও ব্যবসা করা।
  2. লাভের একটি অংশ (…%) মূলধনে যোগ করতে হবে।
  3. পর্যবেক্ষণ। ব্যবসায় কাস্টমর বাড়ছে না কমছে? এখন কমলে কেন কমছে, বাড়লে কেন বাড়ছে? ব্যাবসায় কেন লাভ হচ্ছে, কেন লস হচ্ছে? লাভ হইলে কেন হচ্ছে? লস হইলে কেন হচ্ছে?
  4. কাস্টমার ও ভেন্ডর এই 2 জনের সাথে সুব্যাবহার রাখে হবে।
  5. কথার খেলাপ যেন না হয়।
Edit__41_-removebg-preview

ব্যবসাকে পেশা হিসেবে নির্বাচন ও ব্যবসায় পার্টনার নির্বাচন

প্রথম কাজ

Passion vs profession মার্কিং করেন /গ্রাফ করেন

Expertise vs emotion মার্কিং করেন / গ্রাফ করেন

Do what you love

Do what you good at

Do what pays you well

প্রথম দুইটি সবাই খুব পছন্দ করি, কিন্তু তৃতীয় টি নয়।

যত জনকে জিজ্ঞাস করি কেন উদ্যোক্তা হবেন, কেন ব্যবসা করবেন? 99% এর উত্তর

আমার মনে হয় আমি ব্যবসায়ী হইলে ভালো করবো।

আমার চাকরী ভালো লাগে না।

ব্যবসায় আয় বেশি।

স্বাধীন ভাবে কাজ করা যায় ব্যবসায়।

অনেক লোককে চাকরি দিতে পারব।

সবচেয়ে কঠিন বাস্তবতা, আপনি একটি জিনিস ভালোবাসেন করতে, ভালো পারেন ও করতে, আপনি সেটাই করলেন। Very nice, but সেটা কি আপনাকে ভালো উপার্জন ও সম্মান দিবে? আপনি কি happy থাকবেন সেই সম্মান ও উপার্জন দিয়ে। যেমনঃ আপনি মাছ ধরতে ভালো বাসেন, আপনি ভালো মাছ ধরতেও পারেন, তারপরও কি আপনি যদি জেলে হয়ে মাছ ধরে মাছ বিক্রি করা প্রফেশন হিসেবে নেন তবে আপনি খুশি হবেন কি না?

আবার ফিরে আসি ব্যবসার প্রসঙ্গে। অনেকেই বলে আমি ব্যবসা করতে প্যাসনেট। আমি ব্যবসা করতে চাই। কিন্তু কেন?

উত্তরঃ

ব্যবসায় আয় বেশি।10লাখ টাকা লাগবো,20লাখ নিব।

স্বাধীন ভাবে কাজ করা যায় ব্যবসায়।

অনেক লোককে চাকরি দিতে পারব।

ইত্যাদি, trust me এইগুলি ব্যবসায়ী হওয়ার লক্ষণ নয়, এইগুলো ব্যবসায়ীর কাজ নয়। ঐগুলো ব্যবসার result

কিন্তু ভাই 1000 জনে একজন ও বলে না যে,

আমি টাকা নিয়ে খেলতে চাই এই জন্য ব্যবসা করতে চাই। আমি দিনে 18 ঘন্টা পরিশ্রম করতে চাই এইজন্য ব্যবসা করতে চাই। অফিস আমাকে 9am এর আগে ঢুকতে দেয় না, 6pm এর পরে অফিসে থাকতে দেয় না। শুক্র শনি অফিসে ঢুকতে দেয় না। নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হইলে 24 ঘন্টার 18 ঘন্টা কাজ করতে পারবো, শুক্র শানিও কাজ করতে পারবো। অন্যকে নয় প্রথমে নিজের অফিসে নিজেকে চাকরি দিতে পারবো, নিজের অফিসের বেস্ট এমপ্লয়ী নিজে হবো। এইগুলো ব্যবসার action,

ব্যবসা করে আয় করতে পারছেন না বছরের পর বছর, তবুও কি ব্যবসা করে যাবেন? ব্যবসা কখনোই আপনাকে তাৎক্ষণিক আয় দিতে পারে না, কিন্তু কর্ম/চাকরি আপনাকে তাৎক্ষণিক আয় দিতে পারে। আপনি কি তার জন্য প্রস্তুত?

আরো সহজ করে বলি, BCS কেন দিচ্ছেন?

উত্তরঃ secure job, comfortable life style, চাকরির পরে পেনশন, প্রচুর সুভিধা, চাকরি যাবার ভয় নাই, ফাঁকি দেয়া যায়, ইত্যাদি। ঐগুলো result of BCS,

কিন্তু, হবার কথা ছিলো কি?, আমি নিষ্ঠার সাথে দেশের জন্য কাজ করতে চাই, এই জন্য BCS দিচ্ছি। এইটা হইলো action

যদি action ঠিক থাকতো result এমনেই আসতো, আপনার BCS এ প্রমোশন হবে, সচিব হবেন, তাছাড়া ওই পদেই পরে থাকবেন আজীবন, কিন্তু সেদিকে ম্যাক্সিমাম লোকের মনোযোগ নেই।

কিন্তু এইখানেই ঝামেলা। result আগে চাই সবাই, action এ নামবো পরে। ব্যবসায় লাভ খুঁজি আগে, কাজ খুঁজি পরে।

স্বাধীনতা খুঁজি আগে, ব্যবসায় আপনি সব চাইতে বেশি পরাধীন। অফিসে ছিলেন একজন বসের কাছে পরাধীন, এখন প্রথম দিন থেকে ব্যবসায় নিজের কাছেই নিজে পরাধীন। নিজেকে ফাঁকি দেবার সুযোগ নাই, সকালে সবার প্রথমে দোকান খুলতেই হবে, অফিসে 5 মিনিট পরে গেলেও চলতো। একদিন না গেলেও চলতো অফিসে। কিন্তু দোকান 365 দিন খুলতে হবে, রোদ বৃষ্টি ঝড় বন্যা খরা ঈদ পূজা মহামারী, দোকান খোলা। একদিন বন্ধ রাখবেন , আপনার নিয়মিত ক্রেতা অন্যের দোকানে থেকে মাল নেয়া শুরু করবে, অন্য দোকানদার তাকে লুফে নিবে। অপরদিকে আপনি ভোরে দোকান খুলেন, মধ্যরাতে বন্ধ করেন, ওপরের ক্রেতা আপনার দোকানে আসবে উনার নিয়মিত  দোকান যেদিন বন্ধ পাবে সেদিন। তাহলে বলেন পরিশ্রমের পরিমাণ কোথায় বেশি।

চাকরিতে থাকা অবস্থায় শুধুমাত্র একজন বসের ঝাড়ি শুনে চুপ করে থাকতে হইত, এইখানে শত শত লোকের বাজে মন্তব্য শুনেও চুপ করে থাকতে হবে। আগে অফিসে একজন বা কয়েক জনকে sir বলতেন যারা আপনার উপরে। ব্যবসায় আপনার নীচের উপরের শত শত লোকজনকে sir বলতে বলতে ও সালাম দিতে দিতে মুখের ফেনা তুলে ফেলতে হবে। কোনটা ভালো ভালো?

ব্যবসার ক্ষেত্রে যারা action এর আগে result নিয়ে ব্যস্ত, তারাই টিকে না, বা, ব্যবসাকে ধ্বংস করে। দেশ ও জাতির উন্নয়নের জন্য আমাদের এমন ব্যবসায়ী দরকার, যে ব্যবসা করবে কয়েক যুগ লাভ না হইলেও, ব্যবসাকে সম্মান করবে, ধরে রাখবে।

তাহলে কি আমরা ব্যবসা করবো না, passion থাকা সত্বেও?

করবো অবশ্যই। আপনার Passion আছে, ok , good, প্র্যাক্টিস করেন ব্যবসা (এইটা গুরুত্বপূর্ণ), এবং সবশেষে most importantly ধর্য্য ধরেন। result ও টাকা আপনার পিছনে ছুটবে। ব্যবসার আর্ট টা শিখেন প্রথমে।

প্র্যাক্টিস অর্থ: আপনি বই পড়েন ব্যবসা রিলেটেড বিষয়ে, ট্রেনিং নেন, you tube দেখে শিখেন, ইন্টার্ন করেন, বিনা শ্রমে কাজ করেন, প্লান করেন, সেই প্লান আপনার পরিচিত ব্যাবসায়ীদের সাথে আলোচনা করেন, চর্চার উপর থাকেন, দিন রাত 24 ঘন্টা অবসর পেলেই ভাবেন ব্যবসা নিয়ে। just এইগুলি, thats enough, আপনাকে stable চাকরি ছেড়ে আজকেই ব্যবসায় ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে না। আপনাকে পড়াশুনা শেষ না করে আজকেই ব্যবসায় নেমে পড়তে হবে না। আজকেই প্রবাস থেকে এসে গরুর খামার / বোতল কারখানা দিতে হবে না।

আপনি ক্রিকেটের প্রতি passionate কিন্তু আপনার শুধু ব্যাটিং করতে ভালো লাগে, ফিল্ডিং করতে ভালো লাগে না, বোলিং করতে ভালো লাগে না। ফিল্ডিং আসলে আপনি ফিল্ডিং করবেনই না। আপনাকে কি দলে রাখবে? বা আপনি ক্যাপ্টেন হইলে কি তাকে দলে নিবেন?

ঠিক তেমনি আপনি বসে বসে ব্যবসার শুধু প্ল্যানিং করবেন, HR management দেখবেন, procurement অল্প অল্প দেখবেন, sales একেবারেই দেখবেন না, দুর্গন্ধ যুক্ত গরম ফ্যাক্টরিতে ঢুকে হাতে শরীরে কাদা কালি লাগাবেন না – শুধু কমান্ড দিবেন, রাস্তায় দাঁড়িয়ে হকারী করবেন না, আপনার ব্যবসা টিকবে না, আমি রিজন বলে দিচ্চি। ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে আপনাকে আপনার কোম্পানীর বেস্ট employee হইতে হবে প্রথমে।

এবার মনেকরি, আমি খুব ভালো করি আমি খুব ভালো ব্যাটিং ও বোলিং করি। all rounder আমি। প্রচুর প্র্যাক্টিস করি। তবুও কিন্তু আমি out হবো না, এই নিশ্চয়তা আমি দিতে পারি না। ঠিক তেমনি আমি ব্যবসায় খুব passionate, (procurement , sales, marketing, production বুঝি), প্রচুর প্র্যাক্টিস করি, তারপরেও যে লস করবো না, তার নিশ্চয়তা নেই।

আর আজ কালকের পোলাপান, আমার পরিচিত ছোট ভাই , বড় ভাই, বন্ধু, সবাই না বুঝে, প্রাক্টিস না করে, মাঠে নেমে যাবে। ব্যবসা করবে, ছক্কা পিটাবে, নাম করা খেলোয়াড় হবে, বড় ব্যবসায়ী হবে। এতই সহজ।

আমি যদি বলি না ভাই ব্যবসায় আইসেন না, তখন মন খারাপ করে। মনে করে আমি হিংসা করি। আসলে তা না। আমরা চাই তাদের পার্টনার করতে, কিন্তু তারা শিখে জেনে বুঝে আসুক প্রথমে।

If you know the real art of business, money will run after you. বাণীতে Rizwanur Rahman Rijon (copy right)

এই art নিয়ে কিছু কথা বলি। পৃথিবীর প্রতিটি কাজের সফলতার গভীরে লুকিয়ে আছে একটি art, সবাই art ধরতে পারে না। এই art ধরতে সাধনা করতে হয়।

সহজ করে বলি, ধরুন পড়াশুনার ক্ষেত্রে যে ভালো করে সে করতেই থাকে ভালো। 2011 সালে আমাদের সময় খালিদ নামের একটি ছেলে একই সাথে BUET, KUET, DU admission টেস্টে first হয়েছিল। আমাদের বগুড়ার সন্তান ও আমার NDC এর ক্লাসমেট ফয়জুল বাড়ী তানবীন যে এখন intel এ কর্মরত একই সাথে BUET, KUET, DU তে 12 তম হয়েছিলো। ঘটনা কি? ঘটনা একটাই তারা admission test এর পড়াশুনার art ও question এর আর্ট ধরে ফেলেছিলো। আমিও জীবনে বহু ছাত্র দেখেছি যারা একই সাথে BUET , IUT, KUET, RUET, DU, JU সব জায়গায় চান্স পায়। admisson দিলেই চান্স। কারণ একটাই তারা নিজের অজান্তেই art of admisson test success ধরে ফেলেছে। even in IUT আমি লক্ষ করেছি প্রথম 2 সেমিস্টার যে ভালো CGPA তোলে, ফোকাস ঠিক থাকলে last semister পর্যন্ত CGPA এর কোপ দিতে থাকে। কারণ একটাই, সে IUT এর পড়ার ও question pattern এর art ধরে ফেলে।

আমার নিজের কথা বলি কিছু।

আমি জীবনে ক্লাস ৮ থেকে HSC পর্যন্ত 5টি রচনা, 5টি paragraph পড়ে কাটিয়ে দিয়েছি। এবং 100% কমন পেয়েছি। শুধু রচনার কথা বলি।

3 প্রকার সেট

একটি বিজ্ঞান রিলেটেড: কৃষি ক্ষেত্রে বিজ্ঞান, চিকিৎসা ক্ষেত্রে বিজ্ঞান, দৈনন্দিন জীবনে বিজ্ঞান, কম্পিউটার

জ্ঞান মূলক: অধ্যবসায় , শ্রমের মর্যাদা, ছাত্রজীবনের দায়িত্ব কর্তব্য, শিক্ষার গুরুত্ব

প্রকৃতি: বাংলাদেশের 6টি ঋতু, বাংলাদেশের প্রাকৃতিক

সৌন্দর্য্য।

এই 3 সেট থেকে যে কোনো এক সেট পড়বেন। ক্লাস 5 থেকে BCS পর্যন্ত 200% কমন। কারণ আমি প্রশ্নের art ধরে ফেলেছিলাম।

আমার কথা কম পড়বো, ভালো ফলাফল করবো। কম পুঁজি বিনিয়োগ করবো, অধিক লাভ করবে।

ব্যবসায় একজন ভালো ব্যাবসায়ী সকল সময় ভালো ব্যাবসায়ী জ্ঞান সম্পন্ন পার্টনার খুঁজেন। পৃথিবীর ও বাংলাদেশ সব জায়গায় সব বড় বড় কোম্পানী যৌথ মালিকানা কোম্পানী। যেমনঃ এনার্জি প্যাক, লিঙ্ক 3, gp, ট্রাইটেক ইত্যাদি। কারণ কি? কারণ অবশ্যই আছে।

To control the industry and market you need a team. The team which not only contain the best players. But the team which have best bonding and best understanding among themselves. বাণীতে রিজওয়ানুর রহমান রিজন (copy right)।

নিজের অভিজ্ঞতা থেকে মাত্র এই line 2টি লিখলাম। কোনো বইয়ে পড়ি নাই আগে, google আপা থেকেও পাই নাই।

(better understanding অর্থ যার বোঝে তারা কি করতে চায়, কেন করতে চায়, কি ভাবে করতে চায়। ধরুন আপনি একটু team গঠন করবেন IPL এর জন্য। আপনি দল গঠনের সময় কি খুঁজবেন? কোন খেলোয়াড়রা ভালো খেলা বুঝে, যারা ভালো প্র্যাক্টিস করেছে, কাদের প্যাশন আছে, করা বুঝে কি খেলছে, কেন খেলছে, জেতার জন্য কি ভাবে খেলতে হবে সে ভাবে খেলতে প্রস্তুত, টিমে বন্ডিং কাদের নিলে ভালো হবে ইত্যাদি।

ঠিক তেমনি আমরা ব্যবসায়ী গণ পার্টনার খুঁজি। কিন্তু কেমন পার্টনার? same as IPL players, যারা ব্যবসা বুঝে, ব্যবসা প্র্যাক্টিস করে, কি ভাবে কাজ করলে ব্যবসায় লাভ হবে তা বুঝে ও সেই ভাবে কাজ করতে আগ্রহী, ব্যবসাকে ধরে রাখবে, লস দেখে পালাবে না, আজ লস খাইলে আগামীকাল ব্যাবসা বন্ধ করে দিয়ে চাকরী খুঁজবে না ইত্যাদি। টাকা সামান্য ফ্যাক্ট। দরকার তার ইচ্ছা, মেধা, বুদ্ধি, পরিশ্রম করার মানসিকতা ইত্যাদি।)

আরো বুঝিয়ে বলি, ছাত্ররা পাশ করার পর বলে চাকুরী দাতা প্রতিষ্টান তাদের বেশি বেতন দিতে চায় না, চাকরি দিতে চায় না। নানা কথা। অপর দিকে যারা লোক নিতে চায় তারা বলব: আমরা যোগ্য লোক পাই না। কোনটা সত্য।

আমি নিজের জীবনের বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বলছি পরেরটা সত্য। আমার “স্বপ্নচারী এগ্রো” এর জন্য একটা জেনারেটর কিনবো। আমার মোটর পাম্প ফ্যান লাইট ইত্যাদি জিনিষ চলে। আমি IUT থেকে ভালো CGPA নিয়ে পাশ করা কয়েকজন EEE ইঞ্জিনিয়ার বন্ধুদের কাছে গেলাম, বললাম: বন্ধু আমি এই ক্যাপাসিটির মোটর চালানোর জন্য একটা জেনারেটর কিনবো, কি স্পেসিফিকেশন দেখে কিনলে আমার এই মোটর চলবে, জেনারেটর মোটরের স্টার্টিং কারেন্ট supply দিতে পারবে, মোটর বা, জেনারেটর কোনটাতেই চাপ পড়বে না। অবাক করা বিষয় কেউ একজনও আমাকে উত্তর দিতে পারলো না। 2 দিন ভেবেও উত্তর দিতে পারলো না। শেষে আমি নিজে google আপু থেকে খুঁজে বাহির করে, সূত্র বুঝে কিছু একটা হিসেব করে বাহির করে কিনলাম। এখন আপনারাই বলেন এই high CGPA প্রাপ্ত EEE ইঞ্জিনিয়ার আমার কোম্পানিতে বেতন দিয়ে পুশলে আমার কি লাভ হইতো? শুধুই কোম্পানীর খরচ বাড়তি। এই ঘটনা শুধু IUT তে না, BUET , KUET, RUET, CUET সব জায়গায়, পরে খোঁজ নিয়ে দেখেছি। শতকরা 5% ইঞ্জিনিয়ার ভালো বাহির হয়, তাদের কোম্পানি প্রথমদিকে নিয়ে নেয় কাড়াকাড়ি করে, বাকি 95% এর মধ্যে কিছু % কোম্পানিগুলোকে অনিচ্ছা সত্ত্বেও বাধ্য হয়ে নিতে হয় কাজ চালানোর জন্য, বাকি সব বেকার পড়ে থাকে। দোষ হয় রাষ্ট্রের, কোম্পানীর। আরে নিজে পড়ে শিক্ষা নাও নাই এখন দোষ অন্যের! হাস্যকর

ঠিক তেমনি আমরাও ব্যবসা করার জন্য পার্টনার খুঁজি কিন্তু পাই না, ব্যাংক লোন দেবার জন্য পার্টি খুঁজে পায় না। বন্ধুরা বলে আমাকে ব্যবসায় পার্টনার করিস না, তুই স্বার্থপর, তুই খারাপ। আমি মনে মনে বলি বন্ধু তুমি ব্যবসা করবে সেই জন্য কি করেছো সেইটা নিজেকে জিজ্ঞাসা করো প্রথমে, কি কি স্যাক্রিফাইস করেছো এবং ভবিষ্যতে কি কি স্যাক্রিফাইস করতে ইচ্ছুক।

আমাদের মাথায় একটা ভুল ধারণা, শুধু ব্যবসায় টাকা দিলেই business partner, 200% ভুল ধারণা। যে টাকা দেয় সে অবশ্যই আপনার পার্টনার, কিন্তু সে মূলধন পার্টনার,  যেমনঃ ব্যাংক, finance corporation. যে টাকা দিচ্ছে he might be a part of your business/ might be a good friend of business / might be a helping hand. খেয়াল করলে দেখবেন, ডাচ বাংলা ব্যাংক টিভিতে বিজ্ঞাপন দেয়: ডাচ বাংলা ব্যাংক, ব্যবসায় আপনার বিশ্বস্ত সহযোগী। সব ব্যাংকিই ব্যবসায়ীদের সহযোগী, অংশীদার নয়। অর্থাৎ সে লোন / মূলধন দিয়ে আপনাকে সহযোগিতা করবে ব্যবসা করার জন্য। শুধু এই ব্যাংক নয় সকল ব্যাংক ই তাই। Bank is not you business partner. He is a very supporting, very helpful friend. ব্যাংকের দরকার নেই আপনার কাপড়ের / ধানের/ জাহাজের ব্যবসা জানার। তার দরকার নাই আপনার মিশন ভিশন গোল জানার। ব্যাংক তার ব্যবসা জানে ও বুঝে, তার মিশন ভিশন গোল পূরণে সে ব্যস্ত।

But your business partner is not like that.

সে আপনার ব্যবসার অংশীদার। সহযোগী নয়।

আপনার ব্যবসার লাভ লস, ব্যবসার সুনাম দুর্নাম, ব্যবসার স্থায়িত্ব, ব্যবসার কর্ম পরিকল্পনা, ব্যবসার মান উন্নয়ন, সেবার পরিধি বৃদ্ধি, ব্যবসার সব কিছুর সাথেই যে জড়িত। তাকে নির্বাচন কি এতোই সহজ? বউ খোঁজার চাইতে মনেহয় ব্যবসার পার্টনার খোঁজ কঠিন। মাথা কাজ করে না আমার। মাথা কাজ করে না।

আমি বলি ব্যাংক আমাকে লোন দেয় না, ব্যাংক খারাপ। আসলে আমি নিজেই খারাপ, নিজেই মূর্খ। আমি কেন ব্যবসার কথা চিন্তা করতে প্রথমে ট্রেড লাইসেন্স করে ব্যাংক account খুলি নাই, লেনদেন ব্যাংকের মাধ্যমে করি নাই। ভার্সিটি 3rd year এ থাকতে একটা নিজের বাসার ঠিকানায় একটা ট্রেড লাইসেন্স করে একটা ব্যাংক account ওই নামে খুলি নাই। এইগুলো আমার ভুল, আমি একটা মফিজ। আমি কেন ব্যবসায় নামার আগে শিখে আসি নাই ব্যাংক লোন কেমনে পাইতে হয়, আমারে তো কেউ নিষেধ করে নাই তখন। আফসোস,  আফসোস।

আফসোস পাই না সহজে এমন কিছু পারফেক্ট কর্মী/ এমন কিছু পারফেক্ট বিজনেস পার্টনাট। কিন্তু যদি একবার মিলে যায়, তাহলে সফলতা পাওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র। উপরে সৃষ্টি কর্তা ছাড়া আপনার উন্নতি আর কেউ আটকে রাখতে পারবে না। অচিরেই আপনার ব্যবসা প্রতিষ্টান হবে দেশ সেরা / বিশ্ব সেরা প্রতিষ্টান।

এখন কি মনে হয়?

ব্যবসা করা সবার জন্য খুবই সহজ, খুবই মজার। জাস্ট like অঙ্কের মতো। একটা অনেক কাউকে করতে ফেলে খুব সুন্দর ভাবে দ্রুততার সহিত হাঁসি মুখে করে নিয়ে আসে, কারো করতে কষ্ট হয়, কারো ঘাম ঝরে যায় তবুও অঙ্ক হয় না। এইটা ব্যবসার ক্ষেত্রেও সত্য। শুধু ভালো ভাবে শিখতে হবে ব্যবসা।

Edit__41_-removebg-preview

Who I am? আমি কে?

Answer: I am an entrepreneur. আমি একজন উদ্যোক্তা। যেখানেই অন্ধকার দেখি আলো জ্বলানোর সম্ভাবনা খুঁজি। আমি নিজের উন্নয়নের জন্য কাজ করি, সমাজের উন্নয়নের জন্য কাজ করি। দেশ ও জাতিকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবার জন্য কাজ করি।

Differences between entrepreneurship and traditional business ?

একজন উদ্দোক্তার সামনে কোনো কিছুই বাঁধা হয়ে দাঁড়াতে পারে না। রাজনীতি, ঝড় বৃষ্টি খরা বন্যা, মূলধন স্বল্পতা, ভৌগোলিক সমস্যা কিছুই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে না। no nothing. যত বাধা থাক, সেগুলো solve করে, সফলতার চূড়ায় তিনি উঠবেন-ই-উঠবেন, কোনো সন্দেহ নেই। আজ বা, আগামীকাল, No confusion about his/her success.

Let me give you one simple example from my real life story : I establish my 1st farm in a remote village of BD where there was no electricity in the year of 2015. But I was not fear of that. By January the year of 2018 I mange to electrify the whole village before scale up my business. That was my success as an entrepreneur. To do that, I had to give speed money to the contractor/broker, have to go to the rural electricity board several times, do negotiation with the officers of REB, request them politely etc. But I have done it. তাহলে প্রশ্ন? বিদ্যুৎ কি ওই গ্রামে আসতো না। অবশ্যই আসতো। কিন্তু হয়তো 2019 এ , 2020 তে। কিন্তু তাহলে একজন উদ্দোক্তা ব্যবসায়ী হিসেবে আমার তো লাভ হইতো না। simple, that’s it.

Edit__41_-removebg-preview

Struggle of an entreprenure in Bungladesh

বিন্দু থেকেই তো সিন্ধু হয়………কিন্তু সিন্ধুতে বদলাবার আগে পর্যন্ত যেনো  সে  মূল্যহীন,

কেবলই ভয় দেখানো হয়- তপ্ত মরুর বুকে বাষ্পীভূত হওয়ার জন্যেই তোর জন্ম !!

হতে পারে……..দীর্ঘ অর্থনৈতিক স্ট্রাগলের মধ্যে দিয়ে যাওয়া মধ্যবিত্ত পরিবার  সিঁদুরে মেঘ দেখলে আঁতকে উঠে, তারা চায়  না- তাদের আদুরে সন্তান  কোনো রিস্ক নিক। চায়, আটটা-পাঁচটার অফিস করে সে থাকুক দুধে-ভাতে !!

আবার হতে পারে……..দীর্ঘ দুইশো বছরের ব্রিটিশ দাসত্ব বাঙ্গালির মননে খুব ভালোমতো ছাপ রেখে গেছে,

তারা এখন দাসত্বের মধ্যেই সুখ খুঁজে নিতে অভ্যস্ত হয়ে গেছে !!

জ্যাক মা একবার বলেছিলেন-

আপনি যদি একটা বানরের একপাশে এক বান্ডিল টাকা, আরেকপাশে দু’টো কলা রাখেন, তাহলে সে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা ফেলে  কলা  দু’টো বেছে নিবে;

কারণ ওই পরিমাণ টাকা দিয়ে যে কয়েকশো কলা কিনে খাওয়া সম্ভব, এই জ্ঞানটা তার নাই !!

তেমনি কিছু মানুষের এক পাশে চাকরী, আরেকপাশে ব্যবসার মূলধন ফেলে রাখলে…….দু’টোর মধ্যে সে চাকরীকে বেছে নিবে;

কারণটা ওই একই !!

মধ্যবিত্ত ও দরিদ্রদের মানসিকতাও একই সাথে মধ্যচিত্ত ও দরিদ্রচিত্ত। শুধু টাকা পয়সার কারণে তারা মধ্যবিত্ত বা দরিদ্র্য নয়।

আমাদের চিন্তারও একটা সেট প্যাটার্ন আছে।

এর বাহিরে আমরা চিন্তা করতে পারি না।

কোনো নতুন / ব্যতিক্রম কিছুকে accept করতে আমাদের অনেক সময় লাগে, অনেক কষ্ট হয়।

টাকায় গরীব হইলে আবার ধনী হওয়া সহজ কিন্তু মনের দিক থেকে একবার গরীব ও কৃপণ হয়ে গেলে সব শেষ।

গরীব হওয়াতে আপনার কোনো হাত নেই। কিন্তু গরীব হয়ে থাকাটা আপনার অপরাধ। গরীব হলেও মনটা সমৃদ্ধ করে গড়ে তুলুন। সেটা সম্পূর্ণই আপনার হাতে। মনের দিক থেকে ধনী হতে পারেন যে কেউ। সে জন্য দরিদ্রকে মনের ভেতর থেকে তাড়াতে হবে সবার আগে। রাজার মতো আচরণ করুন। তবে রাজার মতো বিলাসিতা করতে যাবেন না।

আমি একটা জিনিস প্রতিষ্ঠিত করতে চাচ্ছি / চাই তা হলো মধ্যবিত্ত হিসাবে সব কাজ করা যায় বা, করতে হবে। আপনি সব বাধা পেরিয়ে করতে পারলেই উন্নতি আপনার কাছে ধরা দিতে বাধ্য।

একান্ত ব্যাক্তিগত চিন্তাধারা :  রিজওয়ানুর রহমান রিজন

Edit__41_-removebg-preview

Importance of money Circulation in business

মানুষ বাঁচে না যখন blood circulation বন্ধ হয়ে যায়। শরীর যত বড় বড়ই হোক না কেন, যত রক্তই থাকুক না কেন শরীরে, blood circulation বন্ধ হয়ে গেলে মানুষ বা, কোনো প্রাণই বেশিক্ষন বাঁচে না।

পৃথিবীর কথা চিন্তা করেন, বাতাস circulate হচ্ছে, নদী সাগরের পানি circulate হচ্ছে, এই কারণেই পৃথিবী টিকে আছে। যেদিন সাগরের ঢেউ থেমে যাবে, বাতাস প্রবাহ বন্ধ হয়ে যাবে, পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে।

তেমনি ব্যবসা বাঁচে না, যখন money circulation / capital circulation বন্ধ হয়ে যায়। যত বড় capital নিয়েই ব্যবসা শুরু হোক না কেন, capital circulation নাই, ব্যবসা নাই। এই ব্যবসা বন্ধ হওয়া শুধু সময়ের অপেক্ষা মাত্র।

ব্যবসায় মূলধন হইলো চাকার মতো, যতক্ষন চাকা ঘুরবে মালিকের পকেটে টাকা ঢুকবে। যখন চাকা ঘুরবে না, মালিকের পকেটে টাকাও আসবে না।

তাই ব্যবসাকে বাঁচিয়ে রাখতে হইলে / সুস্থ রাখতে হইলে যত দ্রুত পারেন capital circulation শুরু করুন। টাকা বসিয়ে রাখলেই লস।

আমাদের দেশে একজন উদ্যোক্তাকে যে কোন লেভেলের সামাজিক পীড়নের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়…….ভাই রে ভাই……. দেখতেসি !!

Edit__41_-removebg-preview

ব্যবসা কি?

উদ্দোক্তা হওয়া পৃথিবীতে বহু মনুষের স্বপ্ন। উদ্দোক্তা হওয়া, পৃথিবীতে ঘুরে বেড়ানো, সময়কে জয় করা, অর্থেকে নিজের কন্ট্রোলে নিয়ে আসা। time কন্ট্রোল, money কন্ট্রোল সবাই চায়। কিন্তু সবাই খুঁজে short cut, কিন্তু short cut way তে তো আর sustainable business হয় না।

ব্যবসা কি? What is business?

ব্যবসা হইলো বুদ্ধি খাটিয়ে, টাকা দিয়ে টাকা বানানোর এক অদ্ভুত মজার খেলা। আমি চাই সামাজিক ভাবে মানুষের উপকার করে, টাকা দিয়ে টাকা বানাইতে। এই খেলার নিয়ম একবার যে জেনে নিয়েছে, কৌশল শিখে নিয়েছে তারপর থেকে এই মজার খেলা তার জন্য কঠিন নয়। তুমি টাকা circulate করতে জানো না, সমস্যা নাই, শিখো, তারপর খেলতে নামো। তুমি জিতবে।

আমি খেলা জানি, কোন দলে খেলবো সেটা বড় বিষয় নয়। যে দলে খেলবো, সেই দলই জিতবে। আমি যেখানে জয় সেখানে। Where I am, victory is there.

Business is an interesting game of making money with the help of money, using common sense.

ব্যবসা মানেই পদে পদে সতর্কতা, প্রতি পদে পদে চেক।

সফল ব্যবসায়ী আর বিফল ব্যবসায়ী একই কাজ করে। শুধু পার্থক্য হইলো সফলরা একটু ভিন্ন ভাবে চিন্তা করে।

ব্যবসার পার্টনার অবশ্যই লাগবে, আমরা খুঁজে নিবো পার্টনার, তবে খুঁজে আনবো এমন পার্টনার যে এমন কিছু করবে যেটা পৃথিবীর মানুষ কল্পনা করে নাই। আর আমরা যদি ধরে আনি এমন পার্টনার যে কিনা বর্তমানে আরামের কাজ করছে, সেটাতেই তার পোষাচ্ছে না! আরো ঝামেলা কম খুঁজছেন, আরাম খুঁজছেন। তাই ব্যবসা করতে আসছেন বা, উদ্যোক্তা হইতে চাচ্ছেন, তাহলে তারে দিয়ে কি হবে বুঝে নেন। এই চিন্তা ধারা নিয়ে ব্যাবসায় আসার জন্যই আমরা অধিকাংশ বাংলাদেশী ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে বিফল। ব্যবসায় নামার পর দেখে সব উল্টা, মাথা ঘুরায়। সব ছেড়ে ছুড়ে দিয়ে তখন পালায়, দোষ হয় ব্যবসার। ব্যবসা ভালো না।

যাকে / যাদের নিয়ে আসছি ব্যবসা করতে তাদের লক্ষ্য কি , aim of life কি? এইটা আগে নিশ্চিত হইতে হবে। তাদের ব্যবসায় আসার কারণ কি? তারপর নিবেন তাদের নিবেন টিমে খেলতে। তাছাড়া তারাই আপনার খেলায় হারের কারণ হবে।

We are businessman, we shall play with the emotion of others / customers. সেখানে আমরাই যদি emotional হয়ে পড়ি তবে ব্যবসা কেমনে হবে?

চাকরি বেশি দিন করলে নিজের সিদ্ধান্ত নেবার ক্ষমতা চলে যায়। আর মানুষ তখন yes sir yessir জিকির করা শুরু করে।

আমি শেয়ার করি idea সবার সাথে। idea কেউ শুনলেই করে ফেলবে এইটা বাস্তবতা না। আপেল অনেক পড়েছে, সবাই দেখেছে। কিন্তু এইটা নিয়ে অবিষ্কার করেছেন একজন নিউটন। আমি রিজন অনেক idea শেয়ার করি আপনার সাথে, আপনি কি সব করে ফেলবেন? আপনি অনেক idea শেয়ার করেন আমার সাথে, আমি কি সব করে ফেলি/ ফেলবো।

না।

2 থেকে সর্বোচ্চ 3 জন কপি করতে পারে আপনার idea, সমস্যা নাই। আমার ভিতর পাওয়ার আছে। আমি আবার বের করে ফেলবো idea, কোনো সমস্যা নাই। বরং ওদের থেকে আরো ভালো কিছু করবো। কারণ কি? কারণ ওরা প্রথম করতে গিয়ে কিছু ভুল করবে। আমি সেগুলো শুধরে শুরু করবো। বরং আমার গর্ব হবে, আমার প্লান চুরি করে মিঃ করিম আজ কোটিপতি। আমার প্লান ঠিক ছিলো। চুরি করুক। রিজিকের মালিক আল্লাহ। চিন্তা করা এবং চিন্তাকে বাস্তবে রূপ দেয়ার জন্য কাজ করা আমার দায়িত্ব।

নিজের টাকা নাই। অন্যের টাকা আছে তার সাথে করবো। সে দাঁড়িয়ে গেলে আমাকে বাহির করে দিবে। দিক না। কোনো সমস্যা নাই। আমি অন্যের টাকায় কিছু সময় খেলার তো সুযোগ পাবো, এইটাই অনেক কিছু। টাকার খেলায় পাকা খেলোয়াড় হয়ে বেরিয়ে আসলাম। পরের ব্যাটে বলে খেলে আমি এখন পাকা খেলোয়াড়। এখন আমার পিছনে স্পন্সর ঘুরবেই, স্পন্সর করার জন্য। ঝুঁকি তো তার মাথায় রইলো। আমি এখন খেলবো আরো নিখুঁত ভাবে, ঠান্ডা মাথায়।

লিডার হইতে হবে আপনাকে। দায়িত্ব নিতে হবে অগণিত লিডারদের। লিডার হওয়া অর্থ প্রতিষ্টানের সবচাইতে কঠিন কাজটি করা। সহজ কাজ অন্যদের উপর ছেড়ে দেয়। কঠিন কাজ করার জন্য অন্যদের নির্দেশ প্রদান নয়।

pexels-andrea-piacquadio-3761508-1200x675

5 Ways to Boost Your Productivity and Achieve Your Goals.”

Are you struggling to stay on top of your to-do list? Do you feel like there are never enough hours in the day to get everything done? Don’t worry, you’re not alone. Many people struggle with productivity and time management, but the good news is that there are things you can do to boost your productivity and achieve your goals. Here are five tips to help you get started:

  1. Set clear goals – Start by setting clear goals for what you want to achieve. This will give you a clear sense of direction and help you stay focused on what’s important. Be sure to break your goals down into smaller, more manageable tasks so that they don’t feel overwhelming.
  2. Prioritize your tasks – Once you have your goals in place, it’s important to prioritize your tasks. Make a list of everything you need to do, then rank them in order of importance. Focus on the most important tasks first and work your way down the list.
  3. Use a productivity system – There are many productivity systems out there, such as the Pomodoro technique or Getting Things Done. Find a system that works for you and stick to it. This will help you stay organized and on track.
  4. Minimize distractions – Distractions can be a major productivity killer. Try to minimize them as much as possible by turning off your phone notifications, closing your email, and working in a quiet, distraction-free environment.
  5. Take breaks – Finally, don’t forget to take breaks. Taking regular breaks can actually boost your productivity by giving your brain a chance to recharge. Try taking a short walk, practicing mindfulness, or simply stepping away from your desk for a few minutes.

By implementing these five tips, you can boost your productivity and achieve your goals. Remember, it’s important to be patient and give yourself grace. Improving your productivity takes time and practice, but with a little bit of effort, you can achieve great things.